ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকার উপায়

ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকার কিছু মৌলিক টিপস

আপনার কম্পিউটার সুরক্ষা

১।  নিরাপত্তা সফটওয়্যার: আপডেটেড নিরাপত্তা সফটওয়্যার (এন্টি ভাইরাস), ওয়েব ব্রাউজার ও অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করুন। এগুলো ভাইরাস, ম্যালওয়্যার এবং অন্যান্য অনলাইন হুমকিগুলির বিরুদ্ধে আপনাকে সুরক্ষা দেবে।

২।  স্বয়ংক্রিয় সফটওয়্যার আপডেট: পরিচিত ঝুঁকি থেকে রক্ষা পেতে কম্পিউটারের বিভিন্ন সফটওয়্যার নিজ থেকে ইন্টারনেটে যুক্ত হয়ে সংশ্লিষ্ট সার্ভার থেকে হালনাগাদ হয়। এজন্য আপনার সফটওয়্যারগুলোর ‘অটো আপডেট’ অপশন চালু রাখুন।

৩।  ইন্টারনেটের সঙ্গে সংযুক্ত সব ডিভাইস সুরক্ষিত করুন: কম্পিউটার, স্মার্টফোন, গেমিং সিস্টেম এবং ইন্টারনেটের সঙ্গে যুক্ত অন্যান্য ডিভাইসগুলোরও ভাইরাস থেকে সুরক্ষার প্রয়োজন।

৪। প্ল্যাগ ও স্ক্যান: ইউএসবি প্ল্যাগ এবং অন্যান্য বহিরাগত ডিভাইসের মাধ্যমে আপনার কম্পিউটার ভাইরাস আক্রান্ত হতে পারে। সেগুলো স্ক্যান করার জন্য নিরাপত্তা সফটওয়্যার ব্যবহার করুন।

আপনার ব্যক্তিগত তথ্য সুরক্ষা

৫।  অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা: আপনার অনলাইন অ্যাকাউন্ট হ্যাকিং থেকে রক্ষায় শক্তিশালী নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিন। যেমন: বায়েমেট্রিক, মোবাইলের মাধ্যমে সিকিউরিটি কী হিসেবে ওয়ানটাইম কোড, ইত্যাদি।  মনে রাখবেন- আপনার ইমেইল অ্যাকাউন্ট, ব্যাংক ও সামাজিক মাধ্যমের মতো গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টগুলোর নিরাপত্তায় শুধু ইউজারনেম ও পাসওয়ার্ডই যথেষ্ট নয়।

৬।  বাক্য দিয়ে পাসওয়ার্ড তৈরি করুন: একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড হলো কমপক্ষে ১২ অক্ষরের একটি বাক্য। আপনার মনে রাখতে সহজ হয়, এমন ইতিবাচক বাক্য বা বাক্যাংশ পাসওয়ার্ড হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন।  পাসওয়ার্ড শক্তিশালী করতে স্পেস, সাংকেতিক চিহ্ন, সংখ্যা, বড়হাতের-ছোটহাতের অক্ষর ব্যবহার করতে পারেন।

৭। ভিন্ন অ্যাকাউন্ট ভিন্ন পাসওয়ার্ড: সব অ্যাকাউন্টে একই পাসওয়ার্ড ব্যবহার না করে প্রত্যেকের জন্য আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুন। এটি সাইবার অপরাধীদের পাসওয়ার্ড চুরি ঠেকাতে সাহায্য করে।

৮। নিরাপদ স্থানে পাসওয়ার্ড লিখে রাখুন: প্রত্যেক অ্যাকাউন্টের আলাদা পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা হলে তা সাইবার অপরাধীদের চেষ্টা ব্যর্থ করতে সাহায্য করে।  অন্ততপক্ষে আপনার অফিস এবং ব্যক্তিগত অ্যকাউন্টগুলোর পাসওয়ার্ড আলাদা করুন। অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অ্যাকাউন্টগুলোর জন্য খুব শক্তিশালী পাসওয়ার্ড নিশ্চিত করুন।

ইন্টারনেট ব্যবহারে সতর্কতা

৯। সন্দেহ হলেই বাদ দিন: ইমেইলে পাঠানো ওয়েবলিঙ্ক, সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট এবং অনলাইন বিজ্ঞাপনগুলোর মাধ্যমে প্রায়ই সাইবার অপরাধীরা আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চুরির চেষ্টা করে। ইন্টারনেট ব্যবহারের সময় এসবের কোনো কিছুতে আপনার সন্দেহ হলে ক্লিক না করে মুছে দিন।

১০। ওয়াইফাই হটস্পট: আপনার প্রতিষ্ঠানের ধরন অনুযায়ী ওয়াইফাই হটস্পটের সিকিউরিটি সেটিংস করুন। শুধু প্রতিষ্ঠানের যে কয়জন ব্যবহারকারী আছে সে অনুযায়ী ব্যবহারকারীর সংখ্যা সীমাবদ্ধ রাখুন।

১১।  অর্থ সুরক্ষিত করুন: যখন অনলাইনে কেনাকাটা ও ব্যাংকিং কার্যক্রম করবেন তখন ওই ওয়েবসাইটের নিরাপত্তা সম্পর্কে নিশ্চিত হোন। দেখুন ওয়েবসাইটটির অ্যাড্রেসবারে https:// অথবা “shttp:// দেখাচ্ছে কি না। এটি দেখানোর মানে হলো ওয়েবসাইটে আপনার তথ্য সুরক্ষার জন্য নিরাপত্তাব্যবস্থা নেয়া আছে।  “http://” থাকলে বুঝবেন সেটি নিরাপদ নয়।

 

সচেতন ইন্টারনেট ব্যবহারকারী হোন

১২।  সময়ের সঙ্গে থাকুন: ইন্টারনেটে নিরাপদ থাকার উপায়গুলোর সঙ্গে পরিচিত হোন; সর্বশেষ তথ্য জানতে এবং বন্ধু, পরিবার ও সহকর্মীদের সঙ্গে শেয়ার করতে বিশ্বস্ত ওয়েবসাইটগুলো দেখুন; সবাইকে ইন্টারনেট ব্যবহারে সচেতন হতে উৎসাহিত করুন।

১৩। তথ্য দেয়ার আগে ভাবুন: ইন্টারনেটে তাৎক্ষণিক কোনো কিছু করতে আপনাকে অনুরোধ করা হলে, বড় কোনো সুযোগ গ্রহণের আমন্ত্রণ জানালে এবং এসব ব্যাপারে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য চাওয়া হলে সেক্ষেত্রে সতর্ক থাকুন।

১৪।  তথ্য সংরক্ষণে সতর্ক হোন:  আপনার মূল্যবান কোনো কাজ, গান, ছবি এবং অন্যান্য ডিজিটাল তথ্যের কপি সংরক্ষণ করার সময় তা নিরাপত্তার সঙ্গে করুন।

ভাল অনলাইন নাগরিক হোন

১৫। আমার জন্য নিরাপদ, সবার জন্য বেশি নিরাপদ: ঘর, কর্মক্ষেত্র এবং বিশ্বব্যাপী আপনি অনলাইনে যাই করুন তা অন্যের ওপর কোনো না কোনোভাবে প্রভাব ফেলছে। সুতরাং ভার্চুয়াল জগতের নাগরিকদের উপকৃত করতে ভাল কাজের চর্চা করুন।

১৬। অন্যের সম্পর্কে অনলাইনে এমন  কিছু পোস্ট করুন যেমনটি অন্যরা আপনার সম্পর্কে করছে: যথাসম্ভব অনলাইনে ভাল কিছু করুন।

১৭।  সাইবার অপরাধ দমনে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে সহযোগিতা করুন: সাইবার অপরাধ তদন্তে প্রশাসন তৎপর হয়েছে। আপনার আশপাশে সাইবার অপরাধ সংগঠিত হলে নিকটস্থ থানা, র‌্যাব, পুলিশের সাইবার অপরাধ তদন্ত সংক্রান্ত শাখায় সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের জানান।

 

আপনার অনলাইন উপস্থিতি

১৮। ব্যক্তিগত তথ্য আপনার সম্পদ, এটির সুরক্ষা নিশ্চিত করুন: আপনার সম্পর্কিত তথ্য, যেমন: কেনাকাটার বৃত্তান্ত, অবস্থান এগুলো খুব মূল্যবান। এগুলো আপনার অর্থের মতো। কে কিভাবে এসব তথ্য ওয়েবসাইট ও অ্যাপসের মাধ্যমে সংগ্রহ করছে সে ব্যাপারে ভাবুন।

১৯। তথ্য শেয়ার করার ব্যাপারে সচেতনতা: তথ্য শেয়ারের ব্যাপারে ওয়েবসাইট এবং আপনার ডিজিটাল ডিভাইসের প্রাইভেসি সেটিংসগুলো ভালভাবে সেট করুন। কার সঙ্গে কোন তথ্য আপনি শেয়ার করছেন তার জন্য প্রাইভেসি সেটিংস যথেষ্ট।

২০।  তথ্য শেয়ারে যত্নবান হোন: নিজের এবং অন্যের সম্পর্কে অনলাইনে কোনো তথ্য শেয়ারের আগে একটু ভাবুন। আপনার শেয়ার করা তথ্যটি দেখে অন্যদের মধ্যে কী প্রতিক্রিয়া হবে তা বিবেচনা করুন।

মোবাইল ইন্টারনেট স্লো? দুইগুণ ফাস্ট করুন

প্রতিনিয়ত মানুষ ইন্টারনেট অনলাইন ও ডিজিটাল মিডিয়ায় অভ্যস্ত হচ্ছে। সর্বক্ষেত্রেই ইন্টারনেটের ব্যবহার সহজ করে তুলছে মানুষের জীবনযাত্রার মান। দেশে বাড়ছে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা। এ সময়ে ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় দেড় গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। ঘরবন্দি মানুষ সময় কাটানোর জন্য ব্যবহার করছে ইন্টারনেট। আজকের টিপসে ইন্টারনেট গতি স্বাভাবিক রাখার জন্য কী করা উচিত, এরই বিস্তারিত লিখেছেন-

* স্মার্টফোনটি বন্ধ করে পুনঃচালু করুন। এটি হলো সবচেয়ে সহজ উপায়। করোনাকালীন দেখা গিয়েছে ৪এ নেটওয়ার্ক ব্যবহার করেও ফোনে ইন্টারনেটের স্পিড ২এ মতো চলে। রিস্টার্ট করার ফলে আধা ঘণ্টা থেকে ১ ঘণ্টা ইন্টারনেট স্পিড ঠিকঠাক থাকবে।

* অটোমেটিক আপডেট বন্ধ করুন। স্মার্টফোনে ইন্টারনেট সংযোগ চালু হলেই সঙ্গে সঙ্গে এতে থাকা কিছু অ্যাপ আপডেট হতে শুরু করে। যার ফলে ইন্টারনেটের ব্রাউজিং স্পিড কমে যায়। এটি বন্ধ করতে না পারলে কখনো কখনো অযথা ইন্টারনেট খরচ হতে থাকে।

* মোবাইলের স্টোরেজের অপ্রয়োজনীয় ডেটা ডিলিট করুন। স্টোরেজ বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আপনার ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।

* মোবাইলের ‘ক্যাশড ডাটা’ ক্লিয়ার করুন। কারণ এগুলো শুধু মোবাইলের জায়গা নষ্ট করে না বরং আপনার মোবাইলের বিভিন্ন অ্যাপকেও স্লো করে দেয়।

* ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংস রিসেট করুন। ফোনের নেটওয়ার্ক সেটিংস রিসেট করলে এটি স্পিড কে গতিশীল করতে অনেক সহায়তা করবে। অর্থাৎ আপনার ফোনটি যদি ৪জি হওয়া সত্ত্বেও ইন্টারনেট স্পিড ৩জি হয়ে থাকে তাহলে সেই ক্ষেত্রে প্রথমে নেটওয়ার্ক সেটিংস এ গিয়ে অপশন সিলেক্ট করুন অতঃপর ৩জি অপশন সিলেক্ট করে নিন। আশা করা যায়, এতে করে ইন্টারনেট স্পিড অনেকক্ষণ থাকবে।

কিভাবে ওয়াই ফাই ইন্টারনেট স্পিড বাড়ানো যায়?

বর্তমান সময় ইন্টারনেটের সময়। প্রযুক্তি পণ্য সহজ লভ্য হওয়ায় ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে। অনেক প্রতিষ্ঠান নতুন করে এ ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত হয়েছে। অনলাইনে কাজ করতে গিয়ে ইন্টারনেটের ধীর গতি অনেককেই বিরক্ত করে। ওয়াই-ফাই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যবহার করতে চাইলেও অনেক সময় দেখা যায় সংযোগ রয়েছে কিন্তু গতি একেবারেই নেই। অর্থাৎ ইন্টারনেটের স্পিড নেই। তবে এ সমস্যা হতে খুব সহজেই মুক্তি মিলতে পারে! ওয়াই-ফাই স্পিড বাড়ানোর কিছু সহজ নিয়ম নিম্নে আলোকপাত করা

রাউটারের লোকেশন পরিবর্তন-
ওয়াই-ফাই সংযোগের গতি বাড়াতে হলে প্রথমেই আপনাকে রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন বা অবস্থানের মাঝে সমন্বয় রক্ষা করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে দেখা যায়, রাউটার বাড়ির ভিতরে আসা ইন্টারনেট তারের খুব কাছাকাছি রাখা হয়ে থাকে। এটা মোটেও উচিত নয়। আবার অনেক সময় রাউটারের অ্যান্টেনার অবস্থান ঠিক করে রাখা হয় না। যে কারণে অ্যান্টেনার থেকে সব দিকে সংকেত পাঠানো এবং রিসিভ করা সম্ভব হয় না। সে কারণে রাউটারকে এমন স্থানে রাখা উচিত, যাতে রাউটারটি সবদিকে সংকেত পাঠাতে পারে অথবা সংকেত রিসিভ করতে পারে।

ওয়্যারলেস রাউটারে উন্নত অ্যান্টেনা যোগ করা-
অনেক সময় রাউটারের অবস্থান পরিবর্তন করেও ইন্টারনেটের গতি উন্নত বা বাড়ানো সম্ভব হয় না। সেক্ষেত্রে কর্মক্ষমতা বাড়ানোর জন্য অ্যান্টেনা পরিবর্তন করা যেতে পারে। রাউটারের চারপাশে যদি অনেক দেওয়াল বা অনেক বাধা থাকে তবে সেক্ষেত্রে একটি এক্সটারনাল অ্যান্টেনা রাউটারের সামনে বা সঠিকভাবে ব্যবহার করে রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়ানোর চেষ্টা করতে পারেন। কারণ রাউটারের কার্যক্ষমতা বাড়লে ইন্টারনেটের স্পিডও বাড়বে।

ওয়্যারলেস রিপিটার যোগ-

আপনি ইচ্ছে করলে রাউটারে নেটওয়ার্কের পরিসীমা বাড়ানোর জন্য একটি ওয়্যারলেস রিপিটারের সাহায্য নিতে পারেন। এই রিপিটার রাউটার এবং সংযুক্ত ডিভাইসের মধ্যে একটি সেতুবন্ধন হিসেবে কাজ করে। কম দামে বাজারে এমন অনেক ভালো ভালো রিপিটার পাওয়া যায়।

ব্যাকগ্রাউন্ডের ডেটা ডাউনলোড বন্ধ-
অনেক সময় ব্যাকগ্রাউন্ডে চলা একাধিক কাজের জন্য ইন্টারনেট নেটওয়ার্কের গতি কমে যেতে পারে। ব্যবহারকারী কম্পিউটার, ট্যাবলেট বা ফোনের ব্যাকগ্রাউন্ডে যদি একাধিক ট্যাব একইসঙ্গে চলতে থাকে তবে ইন্টারনেটের গতি এমনিতেই কমে যাবে। সেক্ষেত্রে ইন্টারনেটের গতি বাড়াতে হলে অপ্রয়োজনীয় অ্যাপ্লিকেশন বা ট্যাব বন্ধ করতে হবে। এতে ইন্টারনেটের গতি বাড়ে।

ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট করার খুব সহজ উপায়

ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট করা একান্ত প্রয়োজন । কেননা আমরা যারা ব্রডব্যান্ড আনলিমিটেড ইন্টারনেট লাইন ব্যবহার করে থাকি অনেক সময় দেখা যায় যে, কোম্পানিগুলো লাইন দিয়ে থাকে তারা আমাদের সাথে প্রতারণ করে থাকতে পারে ।

অল্প গতির লাইন দিয়ে বেশি টাকা নিয়ে থাকতে পারে । এই সব প্রতারণা থেকে আমাদের বেঁচে থাকতে হলে অবশ্যই আমাদের স্পিড টেস্ট করা একান্ত দরকার । আমরা অনেকে জানিনা যে কিভাবে স্পিড টেস্ট করতে হয় । তাই কিভাবে খুব সহজে ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট করা যে কোনো ডিভাইস দিয়ে সেই সম্পর্কে জানব ।

ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট

স্পিড টেস্ট করার জন্য অনেক টুল বা ওয়েব সাইট আছে সেই সব ওয়েব সাইটের মাধ্যমে ইন্টারনেটের গতি নির্ণয় করতে হয় । তেমনি কয়েকটি ওয়েব সাইটের সাথে আপনাদের পরিচিয় করিয়ে দেব । যেগুলো বিশ্বের প্রতিটি দেশের মানুষ ব্যবহার করে থাকে ।

Fast.com-ফাস্ট.কম

ফাস্ট ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট এর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি ব্যবহার করে থাকে মানুষ । এই ওয়েব সাইটে কোনো কিছু করা লাগবে না সুধু মাত্র ওয়েব সাইট ভিজিট করলেই হবে । fast.com এই লিংকে ক্লিক করে আপনার নেটের স্পিড কেমন আছে সে সম্পর্কে জেনে নিন ।

speedtest.net-স্পিডটেস্ট.নেট

এই ওয়েব সাইটটি  প্রায় সব দেশে অনেক জনপ্রিয় । আমদের দেশের অনেক সিম কোম্পানি অ্যাড দিয়ে থাকে যে সর্বোচ্চ গতি ookla দ্বারা পরিক্ষিত এদের একই কাজ । আপনি ব্রাউজারে speedtest.net  অথবা ookla  লিখতে internet speed test- by ookla

একই ওয়েব সাইট আসবে । ওয়েব সাইট ভিজিট করার পর Go নামের একটা অপশন আসবে সেখানে ক্লিক করলে আপলোড ডাউনলোড গতি পিং কত আছে সব কিছু দেখতে পাবেন ।

bandwidthplace.com

এই ওয়েব সাইটে ভিজিট করার সাথে সাথে খুব সুন্দরভাবে দেওয়া একটা মিটার দেখতে পাবেন । সেখানে ক্লিক কারার সাথে সাথে স্পিড মাপার কাজ শুরু হবে । কিছুখন পরে রেজাল্ট পেয়ে যাবেন । খুব সুন্দর একটা ওয়েব সাইট ব্যবহার করে দেখতে পারেন ।

speed.wavebroadband.com

এই ওয়েব সাইটে আপনি চাইলেই আপনার ইন্টারনেট স্পিড টেস্ট করতে পারেন । ওয়েব সাইট ব্রাউজ করেই আপনি পাবেন GO নামের একটা অপশন সেখানে ক্লিক করলেই আপনার ইন্টারনেটের আপলোড ডাউনলোড গতি সম্পর্কে জানতে পারবেন ।

উপরে যেগুলো দেখনো হলো যেকোনো একটা ওয়েব সাইটে গিয়ে লিংক বসিয়ে এন্টার করে আপনার ইন্টারনেটের সব স্পিড সম্পর্কে জানতে পারবেন । তাই দেরি না করে জেনে নিন আপনার ইন্টারনেটের গতি ।

Welcome to STARCYBERNET

Star Cyber Net started its operation in the year 2015 with a commitment to quality internet service at an affordable price. At the time of commencement, Star Cyber Net started with broadband service with the state of the art technology. Over time, our R & D team has developed and introduced many new technologies to meet the requirement of the new millennium.

In the last 7 years, Star Cyber Net has introduced many new ideas and technologies to the internet industry. We are one of the top growing Internet Service Providers in Dhaka. Hoping to do much better in the broadband internet industry with great service at affordable prices.

Our Trade License Number is: 

Be it a small, medium, or large enterprise, we have proven solutions for everyone’s needs. Our network presence and experience in telecom & IT, combined with direct support, offer our esteemed clients a high degree of satisfaction.

Star Cyber Net provides a complete range of network solutions like the Internet, Data Connectivity, Network Management Services, Data Center and Co-location Services, and Value-Added Services like Internet Telephony, World famous networking, business equipment, etc.